১। অভিন্ন নদী: ৫৭ (ভারতও বাংলাদেশের মধ্যে ৫৪টি এবং মিয়ানমার ও বাংলাদেশের মধ্যে ৩টি [ সূএ: বাংলাদেশ যৌথ নদী কমিশন] ৫৮ টি(ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে ৫৫ টি এবং মিয়ানমারও বাংলাদেশর মধ্যে ৩টি [সূএ: বাংলাপিডিয়া]
২। একাডেমিক কার্যক্রম চালুকৃৃত সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়: ৩৪ টি( সাধারণ: ১৩টি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি ৫ টি, বিজ্ঞানও প্রযুক্তি ৮টি,কৃষি ৪ টি, মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় ১টি,সশস্ত্র বাহিনীর ১ টি ও টেক্রটাইল বিশ্ববিদ্যালয় ১ টি)
৩। আর্ন্তজাতিক বিশ্ববিদ্যালয়: ২ টি, ১টি ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি ( গাজিপুর) ও ২ এশিয়ান উইমেন্স ইউনিভার্সিটি ( চট্রগ্রাম)
৪। সরকারি মেডিকেল কলেজ: ২১ টি( এছাড়া আর্মড ফোর্সের, ইউনানী আয়ুর্বেদিক ও হোমিওপ্যাথিটিক নামে তিনটি সরকারি মেডিকেল কলেজ রয়েছে)
৫ ।ক্যাডেট কলেজ: ১২ টি( এর মধ্যে ৩ টি গালর্স ক্যাডেট কলেজ)
৬। অর্থনীতি: বাংলাদেশের অর্থনীতি প্রধানত কৃষিনির্ভর এবং বাণিজ্যক ভারসাম্য প্রতিকূল। অর্থ্যৎ রপ্তানির চেয়ে আমদানি পরিমান বেশি। দেশের প্রায় ৮০ ভাগ লোক প্রতাক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে কৃষির ওপর নির্ভরশীল।
৭ ।প্রধান আমদানি দ্রব্য: খাদ্যসামগ্রী, অপরিশোধিত তেল, শিল্পের কাঁচামাল, কলকব্জা, রাসায়নিক দ্রব্য, ইকুইপমেন্ট, খুচরা যন্ত্রাংশ, তুলা, সার, ভোজ্য তেল, গম, বীজ, লোহা, স্টীল ইত্যাদি।
৮। প্রধান রপ্তানি দ্রব্য: তৈরি পেশাক, কাঁচা পাট ও পাটজাত সামগ্রী, চা, চামড়া হিমায়িত চিংড়ি, ব্যাগ , সিরামিক, রাসায়নিক দ্রব্য, ওষুধ, ইউরিয়া নিইজপ্রিন্ট ও মসলা
৯ । চা বাগান: ১৬৩ টি
১০। ইপিজেড: সরকারি ৮ টি ( চট্রগ্রাম, ঢকা, মংলা, ঈশ্বরদী, উওরা, কুমিল্লা, আদমজী ও কর্ণফুলী) এবং বেসরকারি ১ টি ( কোরিয়ান ইপিজেড)
১১। গ্যাসক্ষেএ: ২৪ টি( ১৯৫৫ সালে প্রথম হরিপুরে গ্যাসক্ষেএ আবিষ্কৃত হয়)
১২ ।
১৩ । বৃষ্টিপাত অঞ্চল: সর্বোচ্চ সিলেটের লালখাল এবং সর্বনিম্ন নাটোরের লালপুর
১৪। জলবায়ু: বাংলাদেশ ক্রান্তিয় জলবায়ু অঞ্চল জলবায়ু অঞ্চলে অবস্থিত। কিন্তু সমুদ্র সান্নিধ্য ও মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে এখানে শীত ও গ্রাস্মের তীব্রতা খুব বেশি নয়।
১৫। গড় বৃষ্টিপাত: ২০৩ সেন্টিমিটার
১৬ । গড় তাপমাএা ক) শীতকালে তাপমাএা[ নভেম্বর -ফেব্রুয়ারি] সর্বোচ্চ২৯ সি. এবং সর্বনিম্ন: ২১ সি খ)গ্রীষ্মকালীন তাপমাএা[ এপ্রিল- সেপ্টেম্বর] সর্বোচ্চ:৩৪ সে. এবং সর্বনিম্ন:২১ সে.
১৭। ভূ – প্রকৃতি: পলি গঠিত সমতল ভূমি। ভূ- প্রকৃতি অনুসারে বাংলাদেশকে তিনভাগে ভাগ করা হয়েছে। যথা: ১ টারশিয়ারি যুগেরের পাহাড়ি অঞ্চল, ২ প্লাইস্টোসিন যুগের সোপান অঞ্চল ও ৩ নদীর প্লাবন ভূমি।
১৮। মৃতিকা: প্রাকৃতিক ও রাসায়নিক গঠনের ভিওিতে বাংলাদেশের মৃওিকাকে নিম্মোক্ত পাঁচটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে । যথা:১ পাহাড়ি মৃওিকা, ২ পলল মৃওিকা ৩ ল্যাটোসোলিক মৃওিকা , ৪ জলাভূমি মৃওিকা,৫ কোশ মৃওিকা।
১৯। প্রধান খাদ্য: ভাত, মাছ , সবজি, ডাল
২০। প্রধান শস্য: ধান, গম, পাট , চা তামাক, আলুৃ আখ, ইত্যাদি।
২১ । প্রধান শিল্প প্রতিষ্ঠান: পাঠকল, চিনিকল, কাগজকল, কাপড়কল, সিমেন্ট কারখানা, সার কারখানা, ইস্পাত কারখানা ইত্যাদি
২২। খনিজ সম্পদ: প্রাকৃতিক গ্যাস, চুনাপাথর, কঠিন শিলা, কয়লা, লিগনাইট , সিলিকা বালি, সাদা মাটি, তেজন্ত্রীয় বালি ইত্যাদি।
২৩ । বর্তমান সেনাপ্রধান : জেনারেল মোহাম্মদ আব্দুল মুবিন।
২৪ । বর্তমান নৌবাহিনীর প্রধান: ভাইস এডমিরাল জেড ইউ আহমেদ।
২৫ । বর্তমান বিমানবাহিনীর প্রধান: এয়ার মার্শাল শাহ মো: জিয়ারুর রহমান
২৬। বনাঞ্চলের আয়তন: ২.৫২ মিলিয়ন হেক্টর(১৭.০৮%)
২৭। উপগ্রহ ভূ – কেন্দ্রের সংখ্যা: ৪ টি( বেতবুনিয়া, তালিবাবাদ, মহাখালি, এবং সিলেট)
২৮ । পর্যটন: বালাদেশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য অতুলনীয়। এখানে রয়েছে পৃথিবীর দীর্ঘতম বৃহওম ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট সুন্দরবন। তাছাড়া পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত ( কক্রবাজার) । তাছাড়া রয়েছে কুয়াকাটা , হিমছড়ি, হিরন পয়েন্ট, জাফলং, রাঙ্গামাটি, টেকনাফ, শালবন বিহার, পাহাড়পুর এবং ঢাকার মুঘল আমলের স্থাপত্য কীতি ছাড়াও প্রচুর দর্শনীয় স্থান রয়েছে। পর্যটকদের জন্য উওম সময় হলো অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত
২৯ । জাতিয় সড়ক: ৩৪৯২কিমি[ অর্থনেতিক সমীক্ষা২০১১]
৩০ । আঞ্চলিক সড়ক: ৪২৬৮কিমি[ অর্থনেতিক সমীক্ষা ২০১১]
৩১। ফিডার জেলা বা জেলা সড়ক:১৩২৮০কিমি[ অর্থনেতিক সমীক্ষা২০১১]
৩২। রেলপথ: ২৮৩৫ কিমি[ অর্থনেতিক সমীক্ষা]